১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট অন্যান্য দিনের মতোই অফিশিয়াল কাজ সম্পন্ন করে রাত ৮ টায় বাড়ি ফিরেন বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার স্ত্রী তিন ছেলে এবং পুত্রবধূদের সাথে খুশ গল্প করে খাওয়া-দাওয়া সম্পন্ন করে রাত বারোটায় সবাই ঘুমাতে যান। নিশ্চিন্তে ঘুমিয়েছিল গোটা পরিবার। রাত তিনটায় প্রথম গুলির আওয়াজ শুনে ঘুম ভেঙ্গে যায় বঙ্গবন্ধুর। ততক্ষণে তার বড় ছেলে শত্রুদের গুলিতে লুটিয়ে পড়েছেন। বঙ্গবন্ধু প্রথমে বুঝতেই পারেননি বাড়িতে কি হচ্ছে। তিনি যখন সিঁড়ি দিয়ে নিচ তালায় এলেন দেখতে পেলেন আর্মির কয়েকজন বন্দুক নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে তার সামনে।-Fact About Sheikh Mujibur Rahman
আর এর কিছুক্ষণের মধ্যেই আর্মির একজন ১৮ টি গুলি গেথে দেয় বঙ্গবন্ধুর উপর। বুক ঝাজড়া হয়ে যায় তার। হাত থেকে সিগার এর পাইপ টা পড়ে যায়। এরপর মাটিতে লুটিয়ে পড়েন বঙ্গবন্ধু। শত্রু রা সেদিন তার পরিবারের সকলকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল। এমনকি তারা বঙ্গবন্ধুর ১০ বছরের ছোট্ট ছেলে রাসেলকেও ছাড়েনি। অভিশপ্ত ওই রাগ বাংলাদেশকে একটি কালো মেঘের ছায়ায় ঢেকে দিয়েছিল। সেই মেঘ কাটতে সময় লেগেছিল প্রায় ২১ বছর। কিন্তু কেন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়েছিল সেদিন! কেমন ছিল বাংলাদেশের এই অগ্নিপুত্র বঙ্গবন্ধু! আর কিভাবে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল বর্বর পাকিস্তান এর হাত থেকে।
১৭ ই মার্চ ১৯২০ সালে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন শেখ মুজিবুর রহমান। তার বাবা ছিলেন শেখ লুৎফর রহমান। তিনি পেশায় একজন উকিল ছিলেন। গোপালগঞ্জে স্কুলে শিক্ষা সম্পন্ন করে শেখ মুজিব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হন। এই সময় থেকে তিনি রাজনীতিতে যুক্ত হন। ১৯৩৭ সালে প্রাদেশিক ভোটে বাংলার এক বিরাট অংশ দাবি করে মুসলিমদের জন্য আলাদা একটা পৃথক দেশ পাকিস্তান। পৃথক দেশ পাকিস্তানের দাবিতে ১৯৪০ এ শেখ মুজিব যুক্ত হন ইন্ডিয়ার মুসলিম ফেডারেশন নামের একটি রাজনৈতিক দলে। পরে ১৯৪৩ সালে সেখান থেকে তিনি চলে আসেন বেঙ্গল মুসলিম লীগে। রাজনীতিতে তার দক্ষতা ও দৃঢ়তা এক আলাদা জায়গা করে দেয় সবার মাঝে।
এরপর ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগ হয়। দীর্ঘদিন ধরে বাংলার মুসলিম জনগোষ্ঠী একটি আলাদা দেশের দাবি করছিল। কিন্তু যখন দেশ ভাগ হলো তখন বাংলা অর্থাৎ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান এর থেকে পশ্চিম পাকিস্তান এর গুরুত্ব বেশি হয়ে যায়। এরই মাঝে ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ পশ্চিম পাকিস্তানের দলীয় নেতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ পূর্ব পাকিস্তান এর ভাষা বদল করে উর্দু করেন। বাংলা ভাষা বদল করে উর্দু ভাষা এক প্রকার জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হয় পূর্ব পাকিস্তান এর উপরে। আর এরপর থেকেই দুই ভূখণ্ডে এক অসমব্যবস্থা চালু হয়। জোরপূর্বক উর্দু ভাষার বিপরীতে প্রতিবাদ চরম পর্যায়ে পৌঁছায়। যা ধীরে ধীরে ভাষা আন্দোলনের রূপ নেয়।
ভাষা আন্দোলনের সময় রাজনৈতিক নেতা হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন শেখ মুজিবুর রহমান। শুরু হয় ছাত্র ধর্মঘট। যা চূড়ান্ত রূপ নেয় ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে। পুলিশ প্রকাশে জনতার উপর গুলি চালায়। এটাই ছিল আলাদা এক রাষ্ট্র তৈরির প্রথম ভীম। আর এই আন্দোলন দমন করতে পশ্চিম পাকিস্তান অত্যন্ত বর্বরতা দেখায়। যা এতদিন ব্রিটিশরা করে আসছিল তা স্বাধীনতার পরেও সহ্য করতে হতো পূর্ব পাকিস্তানকে। পঞ্চাশের দশকে শেখ মুজিবুর রহমান এর রাজনৈতিক উত্থান এর কাল। ধীরে ধীরে তিনি হয়ে ওঠেন দূরদর্শী এবং এক কৌশলী রাজনৈতিক নেতা। এ সময় শেখ মুজিব মুসলিম লীগ ছেড়ে দেন।
হোসেন সোহরাওয়ার্দী এবং মাওলানা ভাসানীর সাথে মিলে গঠন করেন আওয়ামী মুসলিম লীগ। তিনি দলের প্রথম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৫৩ সালে তিনি দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পান। ১৯৫৬ সালে ওয়ালেসান সরকারের মন্ত্রিসভায় শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান তিনি। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তানে সেনাঅভ্যুত্থান হয়। সমস্ত ক্ষমতা চলে যায় জেনারেল আইয়ুব খান এর হাতে। এর সাথেই শুরু হয় বাংলার জনগণের উপর অকথ্য অত্যাচার। বাংলার সমস্ত অর্থ সে সময় চলে যেত পশ্চিম পাকিস্তানের। আর সেখানে উন্নয়ন হত। অথচ দরিদ্র তায় দিন কাটাতো বাংলার মানুষ। এছাড়া সামান্য সন্দেহের বসে করা হতো হত্যা। ধর্ষণ কে সে সময় পাকিস্তানি সেনারা অস্ত্রের মতো ব্যবহার করত।
১৯৬৩ সালে হোসেন সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুর পর আওয়ামী মুসলিম লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন শেখ মুজিব। তিনি ছিলেন পাকিস্তানের জেনারেল আইয়ুব খানের মৌলিক গণতন্ত্র তত্ত্বের কট্টর সমালোচক। বাঙালির উপর অত্যাচারের প্রতিবাদে ১৯৬৬ সালে লাহারে অনুষ্ঠিত বিরোধী দল গুলোর জাতীয় সম্মেলনে শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। এই ছয় দফা ছিল পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসনের রূপরেখা। মুজিবের ছয় দফার প্রতি জনগণের ব্যাপক সমর্থনের কারণে ভয় পেয়ে তৎকালীন পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় গ্রেফতার করে শেখ মুজিবকে।
এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে বাংলা সমস্ত জনগণ। শেষ পর্যন্ত জন রেস এর কাছে মাথা নত করে একপর্যায়ে শেখ মুজিবকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় শাসকগোষ্ঠী। ১৯৬৯ সালের ২৩ শে ফেব্রুয়ারি ঢাকা রেসকোর্স ময়দানে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদে উদ্যোগে শেখ মুজিবুর রহমান কে গণ সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষের জামায়েত শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৬৯ সালের পাঁচ ডিসেম্বর আয়োজিত এক জনসভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব পূর্ব বাংলার নামকরণ করেন বাংলাদেশ। ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর সাধারণ নির্বাচনে শেখ মুজিবের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ প্রাদেশিক আইনসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেন।
আওয়ামী লীগ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের ১৬৯ টি আসনের মধ্য ১৬৭ কি আসন এবং প্রাদেশিক পরিষদে ৩১০ টি আসনের মধ্যে ৩০৫টি আসন লাভ করেন। কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী মুজিবের নীতির পুরোপুরি বিপক্ষে ছিল। আওয়ামী লীগে সরকার গঠন ঠেকাতে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান সংসদের অধিবেশন ঢাকা নিয়ে তাল বাহানা শুরু করেন। শেখ মুজিব তখনই বুঝে যান পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকদের দুঃশাসনের অবসান ঘটাতে লড়াই এর কোন বিকল্প নেই।
১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে এক ঐতিহাসিক ভাষনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ডাক দেন। রেসকোর্সে জনসমুদ্রে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। ঐতিহাসিক এই ভাষণে বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতিকে শৃংখল মুক্তির আহ্বান জানিয়ে ঘোষণা করেন রক্ত যখন দিয়েছি রক্ত আরো দেবো এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ। প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোল যার যা কিছু আছে তা নিয়েই শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর এই ডাকে উত্তাল হয়ে ওঠে সারা বাংলা। মুজিবের নেতৃত্বে বাঙালি জাতি এই জাগরণে ভয় পেয়ে ইহা খান সামরিক আইন জারি করে নিষিদ্ধ করেন আওয়ামী লীগকে। এবং শেখ মুজিবকে গ্রেফতারের নির্দেশ দেন।
এরপরে আসে ২৫ শে মার্চ 1971 সালের অপারেশন সার্চলাইট। রাতের অন্ধকারে নিরীহ নিরস্ত্র বাঙালির ওপর শকুনের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে পাকিস্তানি সেনারা। শুরু করে অপারেশন সার্চ লাইট এর মত ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাকান্ড। বৃদ্ধ থেকে কোন শিশু কেউই রক্ষা পায় না পাকিস্তানি হায়নাদের নারকীয়তা থেকে। শেখ মুজিবকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয় পশ্চিম পাকিস্তানে। অবশ্য তার আগে পাক বাহিনীর সার্চলাইট অভিযান শুরু হলে ২৬ শে মার্চ গভীর রাতে রেডিওতে শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এবং জনগণকে আন্দোলনের শামিল হতে আহ্বান জানান।
১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠিত হয় এবং শেখ মুজিবকে রাষ্ট্রপতি করা হয় তার অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। এ সরকারের অধীনে গঠিত হয় মুক্তিবাহিনী। এবং শুরু হয় পাক সেনাদের প্রতিহত করার পালা। সাহায্য আসে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত থেকে। দীর্ঘ নয় মাসের রক্তে লড়াইয়ের পর। ৩০ লক্ষ বাঙালির প্রাণের বিনিময়ে অবশেষে বিজয় আসে। ১৬ই ডিসেম্বর সেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যেখান থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু সেখানেই বাংলাদেশ-ভারত মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেন পাকিস্তানের প্রায় ৯০ হাজার সেনা।
পৃথিবীর মানচিত্রে জন্ম নেয় বাংলাদেশ নামক নতুন এক দেশ। ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু ফিরে আসেন তার প্রিয় মাতৃভূমিতে। তার স্বপ্নের স্বাধীন দেশে। স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বরণ করতে লাখো লাখো মানুষের ঢল নামে বিমান বন্দরে। দেশে ফিরেই যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে ঝাঁপিয়ে পড়েন বঙ্গবন্ধু। বিপর্যয় মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সাহায্যের আবেদন জানাই বঙ্গবন্ধু। এবং খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সাহায্য আসতে শুরু করে। শুরু হয় বাংলাদেশ পুনর্গঠন এর এক নতুন যুদ্ধ। এরই মধ্যে সক্রিয় হয়ে ওঠে স্বাধীনতা বিরোধী এক নতুন চক্র। এ সময় বঙ্গবন্ধু বুঝতে পারেন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।
১৯৭৪ সালে তিনি সকল রাজনৈতিক দলকে এক ছাতার নিচে আনতে প্রতিষ্ঠিত করেন বাংলাদেশের কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ। যা বাকশাল নামে পরিচিত। একই সাথে অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা হয়। প্রথমে যে দলকে নিষিদ্ধ করা হয় তা ছিল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ শেখ মুজিবের নিজের দল। এরপর দেশে স্থিতিশীলতা আসতে শুরু করে। সমস্ত দেশ যখন ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে আস্তে আস্তে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছিল ঠিক তখনই আসে আরেকটি আঘাত।
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট মধ্যরাতে একদল সেনা কর্মকর্তা হত্যা করে শেখ মুজিব এবং তার পরিবারের সদস্যদের। কেবল তার দুই মেয়ে শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা দেশের বাইরে থাকায় বেঁচে যান। শেখ মুজিব হত্যার পর বাংলাদেশ এর ইতিহাস থেকে তার নাম মুছে ফেলার বহু চেষ্টা করা হয়। এমনকি হত্যাকারীদের শাস্তির হাত থেকে বাঁচাতে আইন ও পাস করে তারা। সে সময় বঙ্গবন্ধুর নাম এক প্রকার নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। শেখ মুজিবের আদর্শকে এক প্রকার ভুলিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু সময় সব সময় বদলায়, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বেচে রয়েছে লাখো দেশপ্রেমিক এর অন্তরে। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ এই বাঙ্গালি রয়ে যাবে প্রতিটা মানুষের অন্তরে।
FAQ
- বঙ্গবন্ধুর সন্তান কত জন
– ৫ জন - বঙ্গবন্ধুর বড় সন্তান কে
– শেখ হাসিনা - বঙ্গবন্ধুর প্রথম সন্তান কে
– শেখ হাসিনা - বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর নাম কি
– শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব - বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু তারিখ কত
– ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫ - বঙ্গবন্ধুর ভাই বোন কত জন
– ৬ জন - বঙ্গবন্ধুর জেল জীবন কত বছর
– ৪ হাজার ৬৮২ দিন - বঙ্গবন্ধুর ডাক নাম কি
– বঙ্গবন্ধুর ডাক নাম খোকা - বঙ্গবন্ধুর জন্ম ও মৃত্যু কত সালে
– ১৭ই মার্চ ১৯২০ – ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫ - বঙ্গবন্ধু মোট কতবার গ্রেফতার হন
- – চার বার।
আরো দেখুনঃ
- দুবাই সম্পর্কে অজানা তথ্য -অর্ধেক নাগরিকই ভারতীয়
- ঘোড়া সম্পর্কে বিস্ময়কর ও অজানা তথ্য
- মাছি সম্পর্কে অজানা তথ্য
- সূর্য সম্পর্কে অজানা তথ্য
- মাকড়সা সম্পর্কে অজানা তথ্য
- সিংহ সম্পর্কে অজানা তথ্য
- বডি স্প্রে আতর এবং পারফিউমের মধ্যে পার্থক্য
- হাতি সম্পর্কে অজানা তথ্য -জেনে রাখুন এখনি
- বাদুর সম্পর্কে অজানা তথ্য -ঘন্টায় প্রায় ৬০০ পোকা খেতে পারে
- কাক সম্পর্কে ৩০ টি অজানা তথ্য
- মেসি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য -সর্বকালের সেরা এই খেলয়ার সম্পর্কে জানুন
- উত্তর কোরিয়া সম্পর্কে অজানা তথ্য
- জার্মানি সম্পর্কে অজানা তথ্য